প্রধান মন্ত্রী কাঁদলেন আবার কাাঁদালেন সবাইকে | The chief minister cried again and again to everyone|breaking news
প্রধান মন্ত্রী কাঁদলেন আবার কাাঁদালেন সবাইকে
স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ৩৭ তম দিবস উপলক্ষ্যে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ৭৫’এর ১৫ ই আগষ্টের বর্বরোচিত ন্যাক্কারজনক হামলার স্মৃতিচারন করতে গিয়ে কাঁদলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।সে ভারতের নির্বাসিত জীবনের কথা বলতে গিয়ে মাননীয়প্রধানমন্ত্রী কেঁদেই ফেললেন। কাঁদতে কাঁদতে বললেন মন বলছে দেশের কাছে যাই।সে নির্বাসিত জীবনে কখনও শুনতাম মা বেঁচে আছে ,কখনও শুনতাম রাসেল বেঁচে আছে । সে আশায় চলে এলাম বাংলাদেশে। ভাবলাম দেশে গেলে মার সাথে ,রাসেলের সাথে দেখা হবে । মন বলছে দেশে গেলে কেউ বেঁচে থাকলে ঠিকেই পাব।তখন ২৪ আগষ্ট দিল্লি পৌছলাম ।দিল্লি পৌঁছেই মিসেস ইন্ধিরা গান্ধির সাথে দেখা করতে গেলাম। তিনি আমাদের কে জানালেন আমার কেহ বেঁচে নেই। তখণ আমার আপন জন রেহানা ছাড়া আর কেহ ছিলনা। কিন্তু আমি রেহানা কে বলতে পারিনি যে আমাদের কেহ বেঁচে নেই।কারন ওর মনে একটা আশা ছিল,একটা স্বপ্নছিল আমাদের কেহ নাকেহ বেঁচে থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছুক্ষন চুপ থেকে বললেন ,এটা যে কত কষ্টের । তা কাউকে বুঝিয়ে বলতে পারবো না।
On the occasion of the 37th day of the returning home, on the occasion of 75th anniversary of 75th anniversary of the liberation war, Honorable Prime Minister Sheikh Hasina laughed at the reception of Honorable Prime Minister Sheikh Hasina. He said to cry, weeping, go to the country. He never heard of mother in exile, and he always heard that Russell survived. He came to Bangladesh in the hope of I thought I would meet Russell when I went home, with Russell. The mind says that if anyone lives in the country, then we can get it. Then on August 24 reached Delhi. On reaching Delhi, I went to meet Mrs. Indira Gandhi. He told us that no one survived. Then there was no other than my only friend Rehana. But I could not tell Rehana that none of us survived. Because she had a hope in her mind, one of us dreamed that none of us would survive.
Prime Minister Sheikh Hasina said briefly, "It is how much trouble it is." I can not explain it to anyone.
প্রধান মন্ত্রী কাঁদলেন আবার কাাঁদালেন সবাইকে-breaking news |
স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ৩৭ তম দিবস উপলক্ষ্যে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ৭৫’এর ১৫ ই আগষ্টের বর্বরোচিত ন্যাক্কারজনক হামলার স্মৃতিচারন করতে গিয়ে কাঁদলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।সে ভারতের নির্বাসিত জীবনের কথা বলতে গিয়ে মাননীয়প্রধানমন্ত্রী কেঁদেই ফেললেন। কাঁদতে কাঁদতে বললেন মন বলছে দেশের কাছে যাই।সে নির্বাসিত জীবনে কখনও শুনতাম মা বেঁচে আছে ,কখনও শুনতাম রাসেল বেঁচে আছে । সে আশায় চলে এলাম বাংলাদেশে। ভাবলাম দেশে গেলে মার সাথে ,রাসেলের সাথে দেখা হবে । মন বলছে দেশে গেলে কেউ বেঁচে থাকলে ঠিকেই পাব।তখন ২৪ আগষ্ট দিল্লি পৌছলাম ।দিল্লি পৌঁছেই মিসেস ইন্ধিরা গান্ধির সাথে দেখা করতে গেলাম। তিনি আমাদের কে জানালেন আমার কেহ বেঁচে নেই। তখণ আমার আপন জন রেহানা ছাড়া আর কেহ ছিলনা। কিন্তু আমি রেহানা কে বলতে পারিনি যে আমাদের কেহ বেঁচে নেই।কারন ওর মনে একটা আশা ছিল,একটা স্বপ্নছিল আমাদের কেহ নাকেহ বেঁচে থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছুক্ষন চুপ থেকে বললেন ,এটা যে কত কষ্টের । তা কাউকে বুঝিয়ে বলতে পারবো না।
On the occasion of the 37th day of the returning home, on the occasion of 75th anniversary of 75th anniversary of the liberation war, Honorable Prime Minister Sheikh Hasina laughed at the reception of Honorable Prime Minister Sheikh Hasina. He said to cry, weeping, go to the country. He never heard of mother in exile, and he always heard that Russell survived. He came to Bangladesh in the hope of I thought I would meet Russell when I went home, with Russell. The mind says that if anyone lives in the country, then we can get it. Then on August 24 reached Delhi. On reaching Delhi, I went to meet Mrs. Indira Gandhi. He told us that no one survived. Then there was no other than my only friend Rehana. But I could not tell Rehana that none of us survived. Because she had a hope in her mind, one of us dreamed that none of us would survive.
Prime Minister Sheikh Hasina said briefly, "It is how much trouble it is." I can not explain it to anyone.
No comments
Post a Comment