মসজিদ -মাদ্রাসা ধ্বংস কারী সুলতানাকামাল-ইমরান সরকারদের প্রধানমন্ত্রীর হুশিয়ারী।নাস্তিকদের উপায় নাই।live streaming news online
মসজিদ -মাদ্রাসা ধ্বংস কারী সুলতানাকামাল-ইমরান সরকারদের প্রধানমন্ত্রীর হুশিয়ারী।নাস্তিকদের উপায় নাই।
হেফাজত আর সুপ্রিম কোর্টের সামনে মুর্তি (ভাস্কর্য) স্থাপনের ব্যাপারে নিজের অবস্থা জানালেন প্রধানমন্ত্রী।হেফাজতের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশের উন্নয়নের কথা ভেবে যা ভাল মনে করেছি তা করেছি।তিনি আরো বলেন তাদের সাথে আমার আদর্শিক ব্যাপারে মতবিরোধ থাকতেই পারে কিন্তু যেটাতে দেশের ভালো হবে তাই আমি করেছি।জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের ইফতার পার্টিতে প্রধান অথিতি হিসেবে যোগদান শেষে ভিআইপি মিলনায়তনে দুই সাংবাদিক নেতাদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন দেশে লাখ লাখ কাওমি শিক্ষার্থি আছে । কিন্তু তারা সঠিক শিক্ষার অভাবে ঝরে যাচ্ছে। তাদের শিক্ষাকে কেহ মুল্যায়ন করছে না। কিন্তু আমি দেশের অভিভাবক হিসেবে তাদের কে আমার চিন্তা চেতনা থেকে বাদ দিতে পারছিনা। তিনি বলেন এই সব কাওমি শিক্ষার্থি কে বাদ দিয়ে দেশকে সুশিক্ষিত করা যাবেনা। তাই তো ছয়টি কাওমি
শিক্ষাবোর্ড গঠন করে দিয়েছি।তাদের কে কাছে ডেকে কথা বলেছি। তিনি আরো বলেন ,যে সব ইমরান সরকার রা আজ গলা ফাটাচ্ছে যে সরকার হেফাজতের সাথে হাতমিলিয়েছে .দেশের বারোটা বাজল ,দেশের চেতন া গেল তাদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন যখন হেফাজত ৫মেশাফলা চত্বরে তান্ডব চালিয়ে ছিল তখন এই গলাবাজরা তখন কোথায় ছিল। তখন তারা নাকডেকে ঘুমিয়েছিল । এই ছাড়া আর কি?সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে ভাস্কর্য অপসরনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেন.জাতীয় ঈদগাহের সংলগ্ল সুপ্রিমকোর্টে র যে স্থানটিতে ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছিল সে ভাস্কর্য এর গায়ে শাড়ী কেন পরান হয়ে ছিল তিনি আরো বলেন আগে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করলে বাংলাদেশের মানচিত্র দেখা যেত কিন্তু এখন আর এই ভাস্কর্যের কারনে তাও দেখা যায়না। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী বলেন জাতীয় ঈদগাহের সামনে মানু ষ যখন নামাজ পড়ে তখন তারা এই ভাস্কর্যটি দেখলে তাদের কাছে খুবেই খারাপ লাগে। দৃষ্টিকটু লাগলে কখনোও নামাজ হয়না।নামাজ রত অবস্থায় মুর্তির সামনে মুসল্লি নামাজ পড়ে এই টা ভাবলে কেমন যেন লাগে ?তিনি আরো বলেন যারামসজিদ ভাঙবে বলে হুশিয়ারি দিচ্ছে তারা আজকের অবস্থানে আসার জন্য আমাদের আশ্রয় পেযেছে। আর অথচ তারা এখন আামার ঘরে প্রবেশ করে আমার মসজিদ ভাঙ্গার কথা বলছে ?এটা কোন ভাবে ই বরদাস্ত করা হবেনা। তিনি মন্ত্রিদের উদ্দেশ্যেও বলেন আমার বিরুদ্দে কথা বলার আগে আপানর া পদত্যাগ করতে পারতেন।
হেফাজত আর সুপ্রিম কোর্টের সামনে মুর্তি (ভাস্কর্য) স্থাপনের ব্যাপারে নিজের অবস্থা জানালেন প্রধানমন্ত্রী।হেফাজতের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশের উন্নয়নের কথা ভেবে যা ভাল মনে করেছি তা করেছি।তিনি আরো বলেন তাদের সাথে আমার আদর্শিক ব্যাপারে মতবিরোধ থাকতেই পারে কিন্তু যেটাতে দেশের ভালো হবে তাই আমি করেছি।জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের ইফতার পার্টিতে প্রধান অথিতি হিসেবে যোগদান শেষে ভিআইপি মিলনায়তনে দুই সাংবাদিক নেতাদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন দেশে লাখ লাখ কাওমি শিক্ষার্থি আছে । কিন্তু তারা সঠিক শিক্ষার অভাবে ঝরে যাচ্ছে। তাদের শিক্ষাকে কেহ মুল্যায়ন করছে না। কিন্তু আমি দেশের অভিভাবক হিসেবে তাদের কে আমার চিন্তা চেতনা থেকে বাদ দিতে পারছিনা। তিনি বলেন এই সব কাওমি শিক্ষার্থি কে বাদ দিয়ে দেশকে সুশিক্ষিত করা যাবেনা। তাই তো ছয়টি কাওমি
শিক্ষাবোর্ড গঠন করে দিয়েছি।তাদের কে কাছে ডেকে কথা বলেছি। তিনি আরো বলেন ,যে সব ইমরান সরকার রা আজ গলা ফাটাচ্ছে যে সরকার হেফাজতের সাথে হাতমিলিয়েছে .দেশের বারোটা বাজল ,দেশের চেতন া গেল তাদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন যখন হেফাজত ৫মেশাফলা চত্বরে তান্ডব চালিয়ে ছিল তখন এই গলাবাজরা তখন কোথায় ছিল। তখন তারা নাকডেকে ঘুমিয়েছিল । এই ছাড়া আর কি?সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে ভাস্কর্য অপসরনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেন.জাতীয় ঈদগাহের সংলগ্ল সুপ্রিমকোর্টে র যে স্থানটিতে ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছিল সে ভাস্কর্য এর গায়ে শাড়ী কেন পরান হয়ে ছিল তিনি আরো বলেন আগে সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করলে বাংলাদেশের মানচিত্র দেখা যেত কিন্তু এখন আর এই ভাস্কর্যের কারনে তাও দেখা যায়না। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী বলেন জাতীয় ঈদগাহের সামনে মানু ষ যখন নামাজ পড়ে তখন তারা এই ভাস্কর্যটি দেখলে তাদের কাছে খুবেই খারাপ লাগে। দৃষ্টিকটু লাগলে কখনোও নামাজ হয়না।নামাজ রত অবস্থায় মুর্তির সামনে মুসল্লি নামাজ পড়ে এই টা ভাবলে কেমন যেন লাগে ?তিনি আরো বলেন যারামসজিদ ভাঙবে বলে হুশিয়ারি দিচ্ছে তারা আজকের অবস্থানে আসার জন্য আমাদের আশ্রয় পেযেছে। আর অথচ তারা এখন আামার ঘরে প্রবেশ করে আমার মসজিদ ভাঙ্গার কথা বলছে ?এটা কোন ভাবে ই বরদাস্ত করা হবেনা। তিনি মন্ত্রিদের উদ্দেশ্যেও বলেন আমার বিরুদ্দে কথা বলার আগে আপানর া পদত্যাগ করতে পারতেন।
No comments
Post a Comment